Posts

Showing posts from 2021

ভিনগ্রহীর প্রেম পত্র

আমি আমাকে পেয়েছি তোমার হৃদয়ে, শুভ্র আলোর জ্যোতি।  ভালোবাসা আমায় মুগ্ধ করেছে, তোমার চিঠি দেখে মন ভরি।   আমি আছি , থাকবো ছড়িয়ে  তোমার পাশে মৃদু বাতাস হয়ে।  নিশ্চিন্তে থাকো তবে মনে  আশা না ফুড়িয়ে সিগ্ধ অনুভবে। আমি যে পাগল দিনে বেহিসাবি  অগোছালো জীবন, যেন শূন্য মরুভূমি।  হাসিকি পাই শুনিয়া?  আমি নিজেই হাসি মিটমিটাইয়া। বিভ্রান্তি মাথা ঝেড়ে ফেলো। বাস্তবতা কঠিন না হয়েই হলো।  মিষ্টি এই মুখের হাসি দেখিয়ে  বলোনা ভালোবাসি !! হলাম না হয় আমি কোনো এক ভিনগ্রহী।

ভাতের ভিটা মাগুরা|| Bhater Vita Magura || Moto Vlog by Latiful Jawad

Image
মাগুরা সদর উপজেলার দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিম প্রান্ত বেয়ে ফটকী নদীর উত্তর তীরবর্তী এক পল্লীগ্রাম টিলা। নামের সাথে গ্রামের ভূ-প্রকৃতির মিল খুঁজে পাওয়া যায়। স্থানীয়ভাবে পূণ্যস্থান হিসেবে আদৃত ‘ভাতের ভিটা’ মাগুরা জেলা শহর হতে প্রায় ১২ কিলোমিটার দক্ষিণের এই টিলা গ্রামে অবস্থিত। ‘ভাতের ভিটা’ স্থানটি দেখতে টিলার মত। কিংবদন্তী এই যে- কোন এক অলৌকিক ক্ষমতার অধিকারী দরবেশ নিশিকালে এপথে ভ্রমণের সময় এখানে এসে মসজিদ নির্মাণ শুরু করেন। নির্মাণ কাজে নিয়োজিতদের জন্য ভাতরাধা যখন শেষ নির্মাণ কাজ তখনও শেষ হয়নি। এর মধ্যে ভোরের নকীব পাখ-পাখালীর কূঞ্জনে মুখরিত হয়ে ওঠে রাতের নিস্তব্ধতা। নির্মাণ কাজ অসমাপ্ত রেখে দরবেশ চলে যান। পথিমধ্যে ফরিদপুর জেলার বোয়ালমারিতে যেয়ে রাত শেষ হয়নি দেখে সেখানে মসজিদ নির্মাণ শুরু করে ফজরের নামাজ আদায় করেন। রাত শেষে লোকজন দেখতে পায় অসমাপ্ত মসজিদ, রান্না করা ভাত আর ভাতের ফ্যান গড়িয়ে পাশে পুকুরের মত তৈরী হয়েছে। সেই থেকে উঁচু টিলার নাম হয় ভাতের ভিটা। যেখানে ফ্যান গড়িয়ে পুকুরের মত হয়েছে তার নাম দেয়া হয় ফ্যানঘালী। কিভাবে যাওয়া যায়:মাগুরা জেলা শহর হতে প্রায় ১২ কিলোমিটার দক্ষিণে মঘি ইউনি...

পরিবর্তন

আসসালামু আলাইকুম, আমি জাওয়াদ । আজ ৩ জানুয়ারি ২০২১। ১৯৯১ এর এই দিন আমার জন্ম । গত কদিন ধরে নিজেকে নিয়ে অনেক কিছু চিন্তা করছিলাম। সেই চিন্তা গুলো আপনাদের সাথে শেয়ার করতে চাই। তাই আজ এই ভিডিও/লেখা। বয়স শুধু একটা সংখ্যা যেটা দিয়ে পরিমাপ করা যায়। তুলনা করা যায় একটা বিষয়বস্তুর সাথে অন্য বিষয়বস্তুর। প্রতি বছর ডিসেম্বর থেকে শুরু করে এই দিন পর্যন্ত আমার এমন দুশ্চিন্তা শুরু হয়। এবং নতুন করে প্লান করতে থাকি নতুন কি করা যায়। কিভাবে নিজেকে এগিয়ে নেওয়া যায়। একসাথে অনেক গুলো প্ল্যান এর লম্বা একটা লিস্ট ব্রেনে সেভ করে রাখি। যেন একটা প্ল্যান ব্রেক হয়ে অন্য প্ল্যান দিয়ে তা কাভার করা যায়। এভাবে ব্রেক হতে হতে আর নিজেকে এক লাইনে রাখা অনেক কঠিন হয়ে পরে। তখন কোন কাজেই মন দিতে পারিনা। আর সব কিছুই এলোমেলো হয়ে যায়। শেষমেষ কিছুই হয় না। প্রতি বছরের মত এবারো একই ভাবে অনেক প্ল্যান মাথায় এসেছে। তবে ভিন্নতা অবশ্য থাকছে কারন সব বছরের সব প্ল্যান এক রকম হয় না। এবার ভেবেছি, আমার প্ল্যান আমার নিজের ভেতর থাকলে দায়িত্ব বোধের জাগায়াটা কম রয়ে যায়। তবে প্ল্যান টা যদি সবার সাথে শেয়ার করি তাহলে দায়িত্ব বেড়ে যায়। আমি যদি কিছু ক...